HomeBangla NewsPM Awsa Yojona Guideline | আবাস যোজনার রাজ্যের গাইডলাইন

PM Awsa Yojona Guideline | আবাস যোজনার রাজ্যের গাইডলাইন

Join Our WhatsApp Group For New Update

PM Awsa Yojona Guideline: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বাড়ি প্রাপকদের তালিকা ত্রুটিমুক্ত করতে উপভোক্তা নির্বাচনেই ১৫ দফা শর্ত আরোপ করল রাজ্য। পরিবারের কেউ অতীতে ইন্দিরা আবাস যোজনা, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, গীতাঞ্জলি বা অন্য কোনও সরকারি আবাসন প্রকল্পের সুবিধে পেয়ে থাকলে, কোনও ভাবেই এ বারের প্রকল্পে সুযোগ হবে না। পাকা বাড়ি থাকলে তো নয়ই।

রাজ্যের পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় উপভোক্তা নির্বাচনের সময়ে একশো দিনের গ্রামীণ কর্মসংস্থান প্রকল্পে নথিভুক্ত হওয়া জবকার্ড সবচেয়ে আগে যাচাই করতে হবে। ডুপ্লিকেট বা ভুয়ো কার্ড পেলেই তা পোর্টালে লগ-ইন করে ব্লক করতে হবে।

PM Awsa Yojona Guideline | আবাস যোজনার রাজ্যের গাইডলাইন

আশাকর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, প্রাণিবন্ধু, গ্রামীণ পুলিশ ও গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মীদের নিয়ে একটি টিম তৈরি করে তালিকায় এমন নাম চিহ্নিত করতে হবে। প্রতিটি গ্রামে ৫ থেকে ১০টি দল যাবে এই যাচাইয়ের কাজ করতে। পঞ্চায়েত দপ্তরের এক আধিকারিকের কথায়, ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সুবিধা দিতে বিভিন্ন সময়ে গ্রামাঞ্চলে শর্ত মেনেই গরিব মানুষের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে আবাস প্লাস তথ্যভাণ্ডারে।

প্রতিটি গ্রাম ধরে এই তথ্যভাণ্ডারে ৪৯ লক্ষ ২২ হাজার নাম নথিভুক্ত রয়েছে। এ বার কেন্দ্র এই প্রকল্পে রাজ্যে ১১,৩৬,৪৮৮টি বাড়ি তৈরির অনুমতি দিয়েছে। তথ্যভাণ্ডার থেকে নাম নির্বাচনের সময়ে সব দিক যাচাই করা হবে। ভুয়ো বা অযোগ্য নাম সঙ্গে সঙ্গে বাতিল করা হবে। কোনও সুপারিশ চলবে না।’

সরকারি নির্দেশিকায় পরিষ্কার বলা রয়েছে, উপভোক্তার নাম চিহ্নিত করার সময়ে দেখতে হবে তাঁর পরিবারের কারও মাসিক আয় দশ হাজার টাকার বেশি কি না, পরিবারের কেউ সরকারি চাকরি করেন কি না, আয়কর বা বৃত্তিকর দেন কি না। এ সব থাকলে নাম বাদ। এমনকী ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার

Flow in Google News

Read More : PMAY New Update : প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বড় সিদ্ধান্ত, রাজ্যগুলির জন্য কড়া শর্ত কেন্দ্রের

ক্ষমতাসম্পন্ন কিষান ক্রেডিট কার্ড, ফ্রিজ, ল্যান্ডলাইন ফোন থাকলেও হবে না। উপভোক্তার যন্ত্রচালিত নৌকো, কৃষি সরঞ্জাম বা অন্য কোনও ধরনের গাড়ি, আড়াই একর বা তার বেশি কৃষিজমি, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত অকৃষি জমি থাকলেও নাম বাদ পড়বে।

প্রতিটি তালিকার দু’শতাংশ জেলাশাসক নিজে যাচাই করবেন। তিন শতাংশ ক্ষেত্রে মহকুমাশাসকের অফিস থেকে এবং ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে বিডিও অফিস থেকে বাধ্যতামূলক ভাবে যাচাই করতে হবে। অভিযোগ পাওয়ামাত্রই আধিকারিকরা সরজমিন তদন্তে যাবেন। বাতিল করা হলে নতুন নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি গ্রামসভা ডেকে অনুমোদন করাতে হবে।

Join Our WhatsApp Group For New Update
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular