HomeGovt SchemesWB Bangla Awas Yojona | পুজোর আগেই বাংলা আবাস যোজনার টাকা, বিনামুল্যে...

WB Bangla Awas Yojona | পুজোর আগেই বাংলা আবাস যোজনার টাকা, বিনামুল্যে জমি ও বাড়ি কেনার টাকা কিভাবে পাবেন?

Bangla Awas Yojona – বিনামূল্যে থাকার জায়গার ব্যাবস্থা করে দিল স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী!

WB Bangla Awas Yojona: মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Bangla Awas Yojona) ভূয়সী প্রশংসায় পঞ্চমুখ এবার রাজ্যবাসী। রাজ্যের হাজার হাজার ভূমিহীন মানুষকে জমি দিয়ে এক নজির রাখলেন তিনি।

বাংলার আবাস যোজনার সদুদ্দেশ্য হল

দারিদ্র্য সীমার নীচে থাকা গৃহহীন ব্যক্তি বা এখনও মাটির বাড়িতে বসবাসকারী ব্যাক্তিকে একটি পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য আর্থিক সুবিধা প্রদান করা। এর ফলে স্বচ্ছল হবে রাজ্যের একাধিক পরিবার। ” নিজের বাড়ী ” তথা ” নিজের ছাদ “যেন সকলের থাকে , সেই উদ্দেশ্যেই ২০২২ সালের মধ্যে দারিদ্র্য সীমার নিচে থাকা প্রত্যেক পরিবারকে পাকা বাড়িতে বসবাস করার সুবিধা প্রদানের কর্মসূচী গৃহীত হয়েছে।

Read More : What is TRP? টি.আর.পি কি এবং কীভাবে টিআরপি গণনা হয় ?

পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির প্রায় ১৬ হাজার মানুষের নিজস্ব জমি নেই বলে তথ্য উঠে আসে। পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে উদ্যোগ নিয়ে বেশিরভাগ বাসিন্দাকে জমি প্রদানের ব্যবস্থা হয়। এর ফলে রাজ্যের ১১টি জেলায় WB Bangla Awas Yojona বা বাংলা আবাস যোজনা প্রকল্পে উপযুক্ত কিন্তু ভূমিহীন কেউ রইল না বলে রাজ্য সরকারের তরফে দাবি করা হয়েছে।

সব থেকে বড় কথা কেন্দ্র সরকার যখন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বরাদ্দ বাংলার জন্য আটকে দিয়েছে তখন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বাংলার ভূমিহীন মানুষদের পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য আর্থিক সুবিধা প্রদান করছেন।

সূত্রের খবর,

রাজ্যের হাজার হাজার এমন ভূমিহীন মানুষের সন্ধান মিলেছিল। তবে তাদের নিজস্ব জমি না থাকায় Bangla Awas Yojona বা বাংলা আবাস যোজনা প্রকল্পে গৃহ নির্মাণের জন্য প্রকল্পের সুযোগ তাঁদের হাতে তুলে দিতে পারছিল না পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। সেই সকল অসহায় মানুষদের বাড়ি কীভাবে হবে, তা নিয়ে চিন্তিত ছিল প্রশাসন।

কেন্দ্র থেকেও এবিষয়ে নবান্নকে জানানো হয়েছিল। অবশেষে বহুল আলাপ আলোচনা এবং বিশেষভাবে রাজ্যের তত্‍পরতায় সেই সমস্যার সমাধান মিলল। বর্তমানে বাকি মাত্র ১৫০০ জনকে জমি প্রদানের প্রক্রিয়া। এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক সুবিধা পেয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরে্র ৪৪১ জন।

এরপরেই আছে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর, হুগলি, বাঁকুড়া, মুর্শিদাবাদ। এই সব জেলায় সব ভূমিহীন মানুষদেরকে জমি প্রদিত হয়েছে। কোনও ভুমিহীনের বঞ্চিত না হওয়ার জন্যে সর্বোতভাবে সাহায্য করা হয়েছে। তবে এখনও এই প্রকল্পে সামান্য সংখ্যক বাড়ি নির্মাণ বাকি রয়েছে।

RELATED ARTICLES

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular